প্রিয় পাঠক -পাঠিকাগণ আজকের এই আর্টিকেলে সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগ গাথা সর্ম্পকে জানবো। এই পোষ্ট এর মাধ্যমে আপনি সহযেই সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগ গাথা সহযেই জানতে ও পড়তে পারবেন। নিচে সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগ গাথা দেওয়া হলো:
সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগ গাথা
দেব দেব বুদ্ধদেব
প্রার্থনা চরণে তবে
স্থান দাও তব চরণে।
সর্বতৃষ্ণা করি ক্ষয়
বোধিমূলে মার জয়
নমি সেই বুদ্ধ ভগবান।
নমি সেই অহরত
নবগুনে বিকশিত
চরণেতে মুক্তি যত প্রাণী-
দাড়াও বিশ্বে বা যন্ত্রে
চুরাশি হাজার মন্ত্রে
ছয় লাখ ছয়ত্রিশ ধ্বনি করে ।
ফুল্লমনে জাগে যার
সংসারে জীবন অসার,
কন্দর্পধরণী অনিত্য
অনিত্য সংসারে যত
পদ্মপত্র জলের মত
টলমল সবারি জীবন
এ দৃশ্য নয়নেরি
চার নিমিত্ত দর্শন করি
অশ্ব কতৃক করিল গমন।
ছন্দক সারথী সনে
অরুণ উদয় খনে
অনোমা নদীর তীরে দিলাম দর্শন।
অষ্ঠসার শতদল
পূৰ্বেতে দিবাকর
ধীরেধীরে হইতেছে উদয়।
চতুর্দিকে সুমধুর স্বর
প্রভাত হইল সেই সময়।
অঙ্গেতে আবরণ ছিল,
ক্রমেতে খুলিয়া দিল,
ধীরে ধীরে বলিল ছন্দকারে।
আবরণটি মায়ের ঘরে,
মুকুট দিও জনকেরে,
সোনার পুতুল রাহুলোরে তলোয়ার দিওরে।
ধলু খেলার সাথী ভাইরে,
এই বেশে আর রব নারে,
আমি যাৰ বুদ্ধ হতে পাপীতাপী উদ্ধারিতে
মোক্ষধার খুলিবে যখন।
যে কোন ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এই সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগ গাথাটি আপনার পরিচিতদেরকে শেয়ার করুন। যাতে সবাই জানতে পারে ও শিখতে পারে।